Facts About খেলার খবর Revealed

Wiki Article

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসাবে তার মেয়াদের শেষের দিকটা বেশ বিতর্কে ঘেরা ছিল। মূলত যেভাবে তিনি কোভিড মহামারির সময়কালকে সামলেছেন, তা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছিল।

পেনসিল্ভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, হোয়ার্টন স্কুল

ছবির ক্যাপশান, নিজস্ব হেলিকপ্টারে সওয়ার ডোনাল্ড ট্রাম্প সংবাদপত্র পড়ায় ব্যস্ত।

এর মধ্যে মি. বাইডেন এবং মিজ হ্যারিসকে বেশ বিমর্ষ দেখাচ্ছিলো।

ট্রাম্প দুই বছর অব্দি ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন। ট্রাম্প পেন্সিল্‌ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় অধীন হোয়ার্টন স্কুল অব বিজনেসেও অধ্যয়ন করেছেন। হোয়ার্টনে অধ্যয়নের সময় ট্রাম্প তার বাবার প্রতিষ্ঠান "এলিজাবেথ ট্রাম্প অ্যান্ড সান" কোম্পানীতে কাজ করতেন। ট্রাম্প ১৯৬৮ সালে হোয়ার্টন বিজনেস স্কুল থেকে অর্থনীতির উপর স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৩১][৩২]

ছবির ক্যাপশান, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

 ট্রাম্প এবং ভ্যান্স জেলেনস্কির সাথে বৈঠকে

ছবির ক্যাপশান, হোয়াইট হাউজে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে।

ছবির ক্যাপশান, মি. ট্রাম্পের উপর বন্দুক হামলার পরের ছবি।

Trump has built a brand new emergency request of the Supreme Court docket seeking an immediate remain of a nationwide injunction blocking the ban on transgender armed service company customers.

ট্রাম্প মডেল ইভানা জেলনিকোভাকে এপ্রিল ৭, ১৯৭৭ সালে নিউ ইয়র্ক শহরের মার্বেল কলেজিয়েট চার্চে বিয়ে করেন।[৩২৭] তাদের তিন সন্তান: ডোনাল্ড ট্রাম্প, জুনিয়র (জন্ম: ডিসেম্বর ৩১, ১৯৭৭) এবং এরিক ট্রাম্প (জন্ম: জানুয়ারী ৬, ১৯৮৪) এবং কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প (জন্ম: অক্টোবর ৩০, ১৯৮১) রয়েছে। ট্রাম্পের স্ত্রী ইভানা ১৯৮৮ সালে মার্কিন নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন।[৩২৮] তার স্ত্রী ইভানা ট্রাম্প ১৯৮৯ সালে স্পাই ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্পকে "দ্য ট্রাম্প" হিসেবে সম্বোধন করার পর থেকেই ট্রাম্পের এই নামটি ব্যাপকভাবে মিডিয়া জগতে আলোড়ন ফেলে।[৩২৯] ১৯৯০ এর প্রথম দিকে ইভানার সাথে ট্রাম্পের বৈবাহিক সম্পর্ক সামান্য উত্থান-পতন দেখা দেয় কেননা সেই সময় ট্রাম্প অভিনেত্রী মার্লা ম্যাপলসের সাথে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পরেছিল।[৩৩০] শেষে ১৯৯১ সালে ইভানা আর ট্রাম্পের বিবাহ-বিচ্ছেদ ঘটে।[৩৩১]

 ট্রাম্প ২০১৯ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ৪৫তম শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্য জি৭ নেতাদের সাথে ট্রাম্প নিজেকে একজন "জাতীয়তাবাদী" হিসেবে বর্ণনা করেছেন[২০০] এবং তার বৈদেশিক নীতিকে "আমেরিকা ফার্স্ট" বলে অভিহিত করেছেন।[২০১] তিনি পপুলিস্ট, নব্য-জাতীয়তাবাদী এবং কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০২] তার শাসনামলে বৈদেশিক সম্পর্কগুলি অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা এবং অসামঞ্জস্য দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল।[২০১][২০৩] ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।[২০৪] তিনি ন্যাটো মিত্রদের সমালোচনা করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো থেকে সরে আসা উচিত।[২০৫][২০৬] ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু-র অনেক নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০৭] ২০২০ সালে, ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন-এর মধ্যে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন, যা তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করে।[২০৮]

 ট্রাম্প এবং তাঁর সমর্থক জানুয়ারির ২০১৬ সালে মাসকাটিন, আইওয়ার একটি র‍্যালিতে। অসংখ্য সমর্থকদের হাতে সাইনবোর্ড, যেখানে লেখা আছে "দ্য সাইলেন্ট ম্যাজোরিটি স্ট্যাণ্ডস্‌ উইদ ট্রাম্প".

বাংলাদেশে জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার পাওয়া তিন শ্রীলঙ্কান ফিরে গেছেন

https://dailysabasbd.com/

Report this wiki page